সফটওয়্যার

ইসলামী যিন্দেগী: মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনে অতি প্রয়োজনীয় একটি অ্যাপ

প্লে-স্টোরে মুসলিমদের জন্য অনেক অ্যাপ রয়েছে। তন্মধ্যে ইসলামী যিন্দেগী আমার মতে শ্রেষ্ঠ (অন্তত বাংলা ভাষায়)। জামি`আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসার অর্থায়নে অ্যাপটি তৈরি এবং ডেভেলপ হয়। প্রথমেই বলে রাখি অ্যাপটি মুসলিমদের দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য। এতে কোনো এড, সাবস্ক্রিপশন নেই। অ্যাপটির UI অত্যান্ত ক্লিন ও মডার্ন। এর ডিজাইন, কালার কম্বিনেশন, ফন্ট সবমিলিয়ে গর্জিয়াস। 😍 এই অ্যাপ এ প্রপার ফন্ট ব্যবহার করা হয়েছে। তাই আল-কোরআন আরবি এবং বাংলায় পড়তে কোনো সমস্যা হবে না। প্রতিটি সূরার অডিও ডাউনলোড করা যায়।  💖 রেগুলার ফিচারের পাশাপাশি নামাজ, ইফতার-সাহরি এর সময় (এলার্ম সেট করা যায়) , তসবিহ, কিবলা কম্পাস উল্লেখযোগ্য। স্পেশাল ফিচারগুলোর কথা না বললেই নয়। বিল্টইন অনেকগুলো ইসলামিক বই রয়েছে। একটি সুন্দর Widget রয়েছে। এটি ম্যানুয়ালী রিফ্রেশ করতে হয়। অ্যাপটি অনেক অপটিমাইজড। তাই গত রমজান থেকে ব্যাবহারের ফলেও মাত্র ৬৩ Mb storage দখল করেছে 🤗 ‌। এটি অ্যানড্রয়েড ও আইওএস এ অ্যভেলেবল। বিস্তারিত জানতে ও ডাউনলোড করতেClick Here পরিশেষে বলছি রেটিং 4.7 দেখে ইনস্টল করার সময়…

আরো পড়ুনইসলামী যিন্দেগী: মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনে অতি প্রয়োজনীয় একটি অ্যাপ

গিম্প যে দিকগুলোতে ফটোশপ থেকে এগিয়ে

প্রথমেই ক্লিয়ার করে দেয়া ভালো, ফটোশপ অবশ্যই গিম্প থেকে বেশি এডভান্সড ও ফিচার রিচ এটা আমি কোনভাবেই অস্বীকার করছি না, বা এমন কিছু প্রমাণ করা আমার উদ্দেশ্য নয়। কিন্তু একজন বেসিক ইউজার হিসেবে এমন কিছু ব্যাপার রয়েছে যা ফটোশপের পরিবর্তে গিম্প বেছে নেওয়ার কারণ হতে পারে। এই লেখাটি একপাক্ষিক, শুধু গিম্পের ভালোগুলোই আলোচনা করা হয়েছে। আরেকটি কথা মেনশন করে রাখি, ফটোশপের রিসেন্ট রিলিজগুলো নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা না থাকার মত। কিছুদিন আগে একটি উইন্ডোজ পিসিতে ফটোশপ কয়েক মিনিট ব্যবহার করেছিলাম, এর বাইরে গত দুতিন বছরে ফটোশপ সম্ভবত চালানো হয়নি। তাই ফটোশপ বিষয়ে কোন কথায় ভুল থাকলে কমেন্টে জানিয়ে দিলে ভালো হয়। প্রথম কারণটি অবশ্যই অনুমান করতে পারছেন, দাম। ফটোশপ শুধু একটি পেইড সফটওয়্যার তা-ই নয়, এর দাম বেশ স্বচ্ছল একজন মানুষকেও কয়েকবার ভাবতে বাধ্য করার মত। ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য সর্বনিম্ন মাসে ১০ ডলার, বছরে প্রায় দশ হাজার টাকা বেশ বড় একটা অঙ্ক, অন্য প্ল্যানগুলো আরো দামি। হ্যা, বেশিরভাগ মানুষ পাইরেসি করে…

আরো পড়ুনগিম্প যে দিকগুলোতে ফটোশপ থেকে এগিয়ে

রিফ্রেশ আসলে কি করে? Tree কমান্ড কি সত্যিই পিসিকে ফাস্ট করে? 🙄

রিফ্রেশ কি পিসি ফাস্ট করে? এটা একেবারেই ভুল ধারণা যে, বারবার রিফ্রেশ করলে পিসি ফাস্ট আর স্মূথ হবে। আমি এক ভাইকে দেখেছি, পিসি ওপেন করে কয়েক মিনিট রিফ্রেশ করে কাটিয়ে দেয়। আর কয়েক মিনিট না হলেও কয়েকবার রিফ্রেশ তো অধিকাংশই মনে হয় করে। রিফ্রেশ আপনার পিসিকে ফাস্ট করে না, শৃুধু আপনার এই সময়টুকুই শুধু কেড়ে নেয়। তাহলে রিফ্রেশের কি কোন কাজ নেই? জাস্ট এমনিই মাইক্রোসফট দিয়ে রেখেছে? ওয়েল, এটার কাজ আছে, তবে তা নয় যা হয়তো আপনি এতদিন ভাবতেন। আর সব ফোল্ডারের মত ডেস্কটপও পিসির একটা ফোল্ডার। রিফ্রেশ এটা রিলোড করে। সিম্পলি রিলোড, যেমন ওয়েব ব্রাউজিংয়ের সময় আমরা করি। বোঝাই যাচ্ছে, পিসি খুলে আপনার ১০-১২ বার রিফ্রেশ নিষ্প্রয়োজন। যদি কখনো এমন হয়, আইকনগুলো রেসপন্স করছ না, ঠিকমত আসছে না অথবা কোন ফোল্ডার বা ফাইল পেস্ট করেছেন, দেখাচ্ছে না, এমন সমস্যায় রিফ্রেশে সমাধান হতেও পারে। সোর্স Tree কমান্ড আমি একসময় জানতাম, এটা সব ডিরেক্টরীকে রিফ্রেশের একটা কমান্ড, হয়ত অনেকে এখনো তাই…

আরো পড়ুনরিফ্রেশ আসলে কি করে? Tree কমান্ড কি সত্যিই পিসিকে ফাস্ট করে? 🙄

সিগন্যাল: প্রাইভেসি ফোকাসড ওপেন সোর্স মেসেজিং অ্যাপ

সিগন্যাল হাইলি প্রাইভেসি ফোকাসড মেসেজিং অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম। ২০১৫ সালে রেডফোন ও টেক্সসিকিউর কে একত্রে সিগন্যাল নামে প্রকাশ করে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান Signal Foundation. একইসাথে এর সোর্সকোডও উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। সিগন্যাল একাধারে সম্পূর্ণ ফ্রি, ওপেন সোর্স, ট্রাকার ও বিজ্ঞাপনমুক্ত। এর সোর্সকোড GPLV-3 Licence এর আওতায় প্রকাশিত হয়। এর উত্তরসূরী সফটওয়্যার দুটি তৈরির উদ্দেশ্যে ছিল সবার জন্য নিরাপদ মেসেজিং, অডিও-ভিডিও কলিং, তথ্য আদান-প্রদান করার সফটওয়্যার তৈরি করা। নাম সিগন্যাল হয়ে গেলেও উদ্দেশ্য একই আছে। সিগন্যালে ডিফল্টভাবে এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন থাকে। এর সিকিউরিটি মডেল এতটাই এডভান্সড যে ফেসবুক তাদের Messenger ও WhatsApp এ সিগন্যালের কিছু নিরাপত্তা ফিচার ব্যবহার করে (তবুও এতটা সিকিউর না ) এমনকি টুইটারের CEO নিয়মিত এটি ব্যবহার করেন। সিগন্যাল একাউন্ট খুলতে ও লগ ইন করতে ফোন নম্বর ভেরিফাই করতে হয় তাছাড়া পিন সেট করা যায়। এর UI বেশ ক্লিন ও মডার্ন। মেসেঞ্জারের সাথে কিছুটা মিল আছে, তবে আরো ক্লিন। ডার্ক মোডও রয়েছে। মেসেজিং অ্যাপ হিসেবে সাধারণ ফিচারগুলোর…

আরো পড়ুনসিগন্যাল: প্রাইভেসি ফোকাসড ওপেন সোর্স মেসেজিং অ্যাপ

গিম্প: ফ্রি ফটো এডিটিং ও গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার

গিম্প হলো একটা ফটো ম্যানিপুলেশন সফটওয়্যার। এটা দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ফটো এডিটিং এধরণের কাজগুলো করা যায়, কাজের দিক দিয়ে অনেকটা ফটোশপের মত। এটা GPL লাইসেন্সের অধীনে প্রকাশিত একটি ফ্রি ও ওপেন সোর্স সফটওয়্যার। GIMP এর পূর্ণরূপ হলো GNU Image Manipulation Program, তবে এর উচ্চারণ গিম্প করা হয়, জিআইএমপি এরকম নয়। উল্লেখ্য, GNU বা গ্নু হলো মুক্ত সফটওয়্যারের একটি সংগঠন, লিনাক্সের পথচলাও হয়েছে গ্নু-র সাথে। তো যাই হোক, ফটোশপের সাথে সম্ভবত আমরা সকলেই পরিচিত। এডোবির ডেভেলোপ করা প্রচন্ড জনপ্রিয় এই ফটো এডিটরটির তিনটি বড় ধরণের সীমাবদ্ধতা আছে। প্রথমত, এটি খুব দামী একটি সফটওয়্যার, সাধারণ মানুষের আয়তার অনেকটা বাইরে বলা চলে। দ্বিতীয়ত, এটা ক্রস প্লাটফর্ম নয়, অর্থাৎ উইন্ডোজ ও ম্যাকে সমর্থিত হলেও লিনাক্সে সমর্থিত নয়। তৃতীয়ত, এটা চালাতে বেশ ভালো কনফিগারেশনের পিসি প্রয়োজন। এখানে গিম্প একটা চমৎকার সমাধান। এটা ফ্রি, শুধু ফ্রি নয়, মুক্ত সফটওয়্যার, এর সোর্স কোডও উন্মুক্ত এবং পরিবর্তনযোগ্য। ক্রস প্লাটফর্ম, লিনাক্স, উইন্ডোজ ও ম্যাকসহ বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে সমর্থিত। আর…

আরো পড়ুনগিম্প: ফ্রি ফটো এডিটিং ও গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার

ভিডিও স্পিড কন্ট্রোলার: বেশ কাজের একটি ব্রাউজার এক্সটেনশন

ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় প্লেব্যাক স্পিড কন্ট্রোল ও কিছু কীবোর্ড শর্টকাট ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যায়। উদ্ভাসের অনলাইন ক্লাসের রেকর্ডিং দেখার সময় এই বিষয়গুলোর প্রয়োজন অনুভব করছিলাম। সার্চ করতেই একটা প্লাগইন পেয়ে গেলাম, ভিডিও স্পিড কন্ট্রোলার, যেটা HTML5 ভিডিও প্লেব্যাক স্পিড, ফরোয়ার্ড, ব্যাকওয়ার্ড প্রভৃতি মাউস ও কীবোর্ডের সাহায্যে কন্ট্রোলের সুযোগ দেয়। ক্রোম, ফায়ারফক্স এবং সম্ভবত আরো কিছু ব্রাউজারে এক্সটেনশনটি পেতে পারেন। ইন্সটলের পর এক্সটেনশনটির সেটিংস থেকে শর্টকাট, শো/হাইড প্রভৃতি কনফিগার করে নিতে পারবেন। ডিফল্ট কনফিগারেশনে V দ্বারা কন্ট্রোলার শো/হাইড টগল, S ও D দ্বারা গতি হ্রাস-বৃদ্ধি (১৬ গুণ পর্যন্ত), Z ও X দ্বারা ফরোয়ার্ড বা ব্যাকওয়ার্ডে নেওয়া যায়। তাছাড়া ভিডিওর এক কোণায় নিচের মত বাটন পাওয়া যাবে, যার দ্বারা মাউসের সাহায্যে কন্ট্রোল করা যায়। এটা হাইড করতে X বাটন চাপতে হবে অথবা শো-হাইড টগলের কীবোর্ড শর্টকাট V।

আরো পড়ুনভিডিও স্পিড কন্ট্রোলার: বেশ কাজের একটি ব্রাউজার এক্সটেনশন

ফায়ারফক্সের আরেকটি আপডেট, ভিভালদিতে সুইচ করলাম (অ্যান্ড্রয়েড)

কয়েকদিন আগে একটি পোস্ট করেছিলাম, বড় ধরণের ডাউনগ্রেড আসলো ফায়ারফক্সের অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনে, এই পোস্টটি ধরতে পারেন তার দ্বিতীয় পর্ব। দীর্ঘদিনের ফায়ারফক্স ইউজার হিসেবে ফায়ারফক্সের সাথে আমি অভ্যস্থ, কিন্তু নতুন ভার্সন আসার পর ফায়ারফক্স চালানোর কারণ আর খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আমি অপেক্ষায় ছিলাম ফায়ারফক্সের পরবর্তী আপডেটগুলোতে পুরনো ফিচারগুলো ফিরে আসবে, এবং ফায়ারফক্সের একটি নতুন আপডেট এসেছে, কিন্তু উন্নতি বিশেষ হয়নি 😶 ভালো বিষয় হলো, দুটো ফিচার ফিরে এসেছে, তবে আমি যে সমস্যাগুলোর কথা বলেছি তার একটিও সমাধান হয়নি। নতুন আপডেটের কথায় যাওয়ার আগে আগের পোস্টের ধারাবাহিকতায় আরেকটু যোগ করতে চাই। ফায়ারফক্স থেকে কিছু একটা ডাউনলোড দিয়ে সেটা ওপেন করার জন্য মেনুতে ঘুরতে গেছিলাম, এবং আমি আশ্চর্য হয়ে দেখলাম, সেখানে Downloads এর কোন অপশন নেই! শেষে ফাইল ম্যানেজার থেকে খুঁজে বের করতে হলো… আর ট্যাব অপশনটি নিচে নেমে গেছে তা তো বলেছিলামই, বলা হয়নি যে সেই সাথে সুন্দর একটা এনিমেশনও যোগ হয়েছে। সব জায়গায় সৌন্দর্যচর্চা চলে না, ট্যাব সুইচিংকে বিরক্তিকর পর্যায়ে নিয়ে…

আরো পড়ুনফায়ারফক্সের আরেকটি আপডেট, ভিভালদিতে সুইচ করলাম (অ্যান্ড্রয়েড)

উবুন্টুতে PPA থেকে GIMP 2.10.20 ইন্সটল

GIMP ইন্সটলের জন্য Otto kesselgulasch এর PPA অনেকেই ব্যবহার করতাম, যেটা তার ব্যক্তিগত কারণে অনেকদিন ধরে বন্ধ এবং 2.10.14 এর পরবর্তী ভার্সনগুলো আপডেট করা হয়নি। লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করতে চাইলে Snap অথবা Flatpak আছে, তবে এগুলো অনেকেই প্রিফার করেন না, কেননা, এগুলো কিছুটা কম ন্যাটিভ ফিল হয়, সাইজেও বড় হয়। অথবা সোর্স থেকে বিল্ড করে লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করা যায়, কিন্তু সেটা অনেকের জন্যই কঠিন। Ubuntu 20.04-এর রিপোতে 2.10.18 ভার্সন আছে, যা থেকে 2.10.20-তে খুব হিউজ পরিবর্তন না থাকলেও কিছু এক্সট্রা ফিল্টার ও ইম্প্রুভমেন্ট আছে। অন্যদিকে 18.04-এ থাকা 2.8.22 ভার্সন থেকে 2.10.20 ভার্সন হিউজ একটি আপগ্রেড। ভালো খবর হলো নতুন একটি PPA তৈরি করা হয়েছে যেখান থেকে সহজেই লেটেস্ট ভার্সনটি পেতে পারেন। PPA-টির জন্য UbuntuHandbook-কে ধন্যবাদ। Ubuntu 18.04 অথবা Ubuntu 20.04 কিংবা এদের উপর ভিত্তি করে তৈরি ডিস্ট্রোগুলোতে এটা কাজ করছে। আমি Pop!_OS 20.04-এ ইন্সটল করতে পেরেছি। আমি যদিও নিশ্চিত নই পরবর্তী ভার্সনগুলো এই PPA-তে আপগ্রেড দেওয়া হবে কিনা, তবে…

আরো পড়ুনউবুন্টুতে PPA থেকে GIMP 2.10.20 ইন্সটল

বড় ধরণের ডাউনগ্রেড আসলো ফায়ারফক্সের অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনে

অ্যান্ড্রয়েডে ফায়ারফক্স এমনিতেও বেশি জনপ্রিয় নয় সঙ্গত কারণেই। ক্রোমসহ অন্যান্য জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড ব্রাউজারগুলো চালিয়ে ফায়ারফক্সে আসলেই কারণটা বোঝা যায়। ইন্টারফেসটা মোটেও ঠিক ২০২০ এর মত লাগতো না এতদিন, কোন জেসচার নেই, কেমন একটা ওল্ড ভাব। কিন্তু তারপরও এতদিন পর্যন্ত নিয়মিত ফায়ারফক্স ব্যবহার করে আসছিলাম। ফায়ারফক্সের হোমপেজ, এড-অনস ফাংশনালিটিসহ ছোট ছোট কিছু বিষয় ফায়ারফক্সের অভিজ্ঞতাকে অন্য ব্রাউজার থেকে আলাদা করে রাখতো। কিন্তু সম্প্রতি একটা বড় রকম ডাউনগ্রেড আনা হয়েছে ফায়ারফক্সে এবং আমি এখন ফায়ারফক্স ব্যবহারের কোন কারণ-ই খুঁজে পাচ্ছি না। আমি দুঃখিত যে Firefox 79.0.5 ভার্সনটিকে কোন আপগ্রেড বলতে পারছি না, এটা একটা হিউজ ডাউনগ্রেড, হিউজ মানে হিউজ। যদিও অন্য কোন ব্রাউজারে সুইচ করার ইচ্ছা ছিলো না, তবে মনে হচ্ছে হয়ত অদূর ভবিষ্যতে করতে হতেও পারে। কেননা ফায়ারফক্স ব্যবহার করার যে কারণগুলো ছিলো, সেগুলো সুন্দরভাবে উধাও হয়ে গেছে নতুন ভার্সনে। ভালো দিকের কথা বললে এটা তো বলতে হচ্ছে যে নতুন ইউআই অনেক সুন্দর এবং মডার্ন, ডার্ক মোড যুক্ত হয়েছে। তার সাথে…

আরো পড়ুনবড় ধরণের ডাউনগ্রেড আসলো ফায়ারফক্সের অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনে