দিনশেষে তকদিরে যা থাকবে ঘুরেফিরে ঠিক সেটাই আপনার কাছে আসবে। Lenovo IdeaPad Slim 3i ঠিক পরিকল্পনায় ছিলো না, কিন্তু তকদিরে যে ছিলো! কেনার গল্পটা শেয়ার করি, আমার পছন্দ ছিলো Acer Aspire 5। এটা কেনার জন্য পেমেন্টসহ সবকিছুই হয়ে গেছিলো, কিন্তু ফাইনাল চেকিংয়ের সময় দেখি ডিসপ্লে ইউনিটটিই দেয়া হয়েছে, যদিও ইনটেক দেয়া হবে বলা হয়েছিলো। হয়ত এটা Ryans Computers এর কোন একজন স্টাফের পক্ষ থেকে হয়েছে, না জেনে পুরো প্রতিষ্ঠানকে দোষ দিচ্ছি না, যাইহোক, ওটার আর কোন ইউনিট না থাকায় তাদেরকে জানানোর পর তারা পছন্দমত মডেল বেছে নেয়ার সুযোগ দেন অথবা সেদিন সময় না থাকায় পরের দিন অন্য শাখা থেকে এনে দিতে পারবেন বলে জানান। এ পর্যায়ে Lenovo IdeaPad Slim 3i নির্বাচন করি।
বক্সের গায়ে ও সেটিংসে IdeaPad 3 15ITL6 আর Ryans এর ওয়েবসাইট ও ক্যাশ মেমোতে IdeaPad Slim 3i 15ITL দেখে আমি অনেকটা সময় কনফিউশনে ছিলাম। পরবর্তীতে যেটুকু বুঝলাম, একই ল্যাপটপ সম্ভবত অঞ্চলভেদে ভিন্ন নামে আনা হয়েছে। যাইহোক, আমার ভ্যারিয়েন্টটিতে আছে 15.6″ ডিসপ্লে, Intel Core i5-1135G7 প্রসেসর, 8GB DDR4-3200MHz র্যাম, 512GB NVMe PCIe SSD এবং এর দাম ৬৬-৬৭ হাজার টাকার মধ্যে। বিভিন্ন দামে এর আরো ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে।
বিগত দীর্ঘদিন নিয়নবাতিতে পোস্ট না হওয়ার অন্যতম একটা কারণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে ওঠার পর গত মাসদুয়েক আমার নিজের পিসি ছিলো না, যেহেতু বাসায় আমি ডেস্কটপ ব্যবহারকারী ছিলাম। তো এখন অবশেষে আমার নিজের একটি ল্যাপটপ আছে, যেটা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে অনেকটা আবশ্যিকও বটে…
ল্যাপটপটি কেনা হয়েছে ৭ জানুয়ারী। এখন পর্যন্ত অল্প কয়েকদিন-ই ব্যবহার হয়েছে এবং এই দিনগুলোতেও অন্য কিছু ব্যস্ততা ছিলো। তাই এটা কিছুটা ইনিশিয়াল ইম্প্রেশন ধরণেরই পোস্ট। পরবর্তীতে আরো অভিজ্ঞতা শেয়ার করব ইন শা আল্লাহ। তার আগে বলে রাখি, আমি ল্যাপটপ নিয়ে খুব ভালো ধারণা রাখি এমন নয়, বা কম্পিটিটরদের নিয়েও মূলত এক্সপ্রেরিয়েন্স রাখি না। আমার দিক থেকে বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
তো প্রথমে আমার ইউসেজ পার্সপেক্টিভ তুলে ধরা যাক। আমি একজন ছাত্র এবং EEE বিভাগে পড়ছি। স্বাভাবিকভাবেই OrCAD PSpice, PSIM, Proteus, MATLAB, GeoGebra, Code::Blocks এর মত সফটওয়্যারগুলো নিয়মিত প্রয়োজন হয়, পাশাপাশি অন্যান্য দৈনন্দিন সফটওয়্যারগুলো। এই সফটওয়্যারগুলোর কোনটিই হাই ডিমান্ডিং নয় না হলেও AutoCAD-সহ পরবর্তীতে সম্ভাব্য প্রয়োজনীয় কিছুটা হেভি সফটওয়্যারও যেন সামলাতে পারে এটা গুরুত্ব দিতে হয়েছে। গেমিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু ফান গেমস বাদে সিরিয়াস গেমার না আমি একদমই। নিয়নবাতির থাম্বনেইল ডিজাইনের মত টুকটাক বাদে গ্রাফিক্সের কাজও তেমন দরকার পড়ে না।
এখন ল্যাপটপের কথায় আসি। Lenovo IdeaPad Slim 3i 15ITL তৈরি হয়েছে ABS ম্যাটেরিয়াল ও পলিকার্বনেটে, চ্যাসিস বা কী-বোর্ডের কোথাও মেটালের ব্যবহার নেই। ল্যাপটপটি অনেকটা ছাইরঙা, লেনেভোর ভাষায় Arctic Grey। এর ডাইমেনশন 359.2 x 236.5 x 19.9mm, এবং ওজন 1.65 kg। এরকম বাজেটে মেটাল বিল্ড আরো প্রিমিয়াম কিছু ল্যাপটপও রয়েছে, তবে লাইটওয়েট এই ল্যাপটপটির লুক এন্ড ফিল সার্বিকভাবে গুড এনাফ। বিশেষ করে একে ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত বাঁকানো যায়, হিঞ্জ কোয়ালিটি ok-ish, আরেকটু বেটার হতে পারতো বলে মনে হয়েছে।
ল্যাপটপটির কীবোর্ড আমার কাছে বিশেষভাবে ভালো লেগেছে। নাম্বারপ্যাডসহ এটা একটা পূর্ণাঙ্গ কীবোর্ড। ব্যবহার করতে খুব স্বচ্ছন্দ্যবোধ করেছি এবং টাইপিংয়ের ফিল চমৎকার। এখানে মনো-কালার (সাদা) ব্যাকলিটও থাকছে। তবে কিছুটা ডেক ফ্লেস্ক এখানে আছে। টাচপ্যাডটিও ঠিকঠাক মনে হয়েছে।
পোর্টসের বেলায় এটা আমার জন্য হতাশাজনক ছিলো, কেননা এতে কোন Ethernet পোর্ট নেই, USB 2.0 ও USB 3.2 Type A পোর্ট আছে একটি করে। বাদবাকি পোর্টস ভালো ছিলো অবশ্যি। এখানে আছে একটি USB 3.2 Type C পোর্ট, একটি কম্বো হেডফোন পোর্ট, একটি HDMI পোর্ট এবং একটি DC Input পোর্ট, যেহেতু Type C পোর্টটি চার্জিং সমর্থন করে না। প্রথম দফায় শুধুমাত্র Ethernet পোর্টের অভাবেই ল্যাপটপটি চয়েস লিস্ট থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম, যেহেতু আমাদের ভার্সিটিতে অভ্যন্তরীণ LAN রয়েছে, কিন্তু ওই যে, শুরুতেই বললাম! হয়ত পরবর্তীতে একটা কনভার্টার কিনে নিতে হবে।
ও হ্যা, এখানে কিন্তু ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর উপস্থিত। প্রথমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর খুঁজে পাচ্ছিলাম না, পরে দেখলাম পাওয়ার বাটনের সাথে দেয়া হয়েছে, বেশ ভালো। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, এই ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরটি লিনাক্সে ঠিকঠাক সমর্থিত না, পরে আসছি সে কথায়।
এবার ডিসপ্লে সেকশনে আসি। ল্যাপটপটির ডিসপ্লে রেজ্যুলেশন FHD 1080*1920। এই প্যানেলটি Anti-Glare IPS LED এই ডিসপ্লের ব্রাইটনেস সর্বোচ্চ 300 nits। ভিউয়িং এঙ্গেলে নেগেটিভিটি চোখে পড়েনি। তবে এর কালার গ্যামুট মাত্র 45% NTSC, মানে কালার একুরেসি গুরুত্বপূর্ণ এমন কাজের জন্য এটা মোটেও আদর্শ নয়।
ডিসপ্লের ওপরে যে ক্যামেরাটা আছে, সেটা অবশ্য আমাকে বিশেষভাবে হতাশ করেছে। ASUS Vivobook এর এই বাজেটের যে অপশনগুলো ছিলো সেগুলো বাদ দিয়েছি শুধুমাত্র VGA ক্যামেরার জন্য। সেখানে IdeaPad Slim 3i 15ITL যদিও 1 MP HD ক্যামেরা দিচ্ছে, কোয়ালিটি নট আপ টু মার্ক। বেটার এক্সপেক্টেড ছিলো। যথেষ্ট ভালো লাইটিংয়ে চলনসই হলেও সাধারণ ইনডোর লাইটিংয়ে এটা স্ট্রাগল করে।
যদিও অন্য কিছু কোম্পানি এর থেকে আরেকটু বেটার ক্যামেরা দিচ্ছে, তবে সামগ্রিকভাবেই ল্যাপটপ ইন্ডাস্ট্রিতে ক্যামেরা সেকশনে আপগ্রেড এখন সময়ের দাবি বলে মনে করি। এখনকার সময়ে ল্যাপটপের ক্যামেরাকে অগ্রাহ্য করার সুযোগ সত্যিই নেই, স্মার্টফোনের মত 48, 64 বা 108 মেগাপিক্সেল যুদ্ধে না নামলেও কিছুটা ইম্প্রুভমেন্ট এখন মনে হয় নিয়ে আসাই উচিৎ।
বাই দা ওয়ে, এর ক্যামেরাতে প্রাইভেসি শাটার রয়েছে, অর্থাৎ এর মাধ্যমে ফিজিকালি ক্যামেরা ঢেকে রাখতে পারবেন। অনলাইন কনফারেন্সিংয়ে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ক্যামেরা চালু হয়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থাকলে ছোট্ট এই জিনিসটা কতটা কাজের, তা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন…
স্পিকারের কথা বললে এখানে আছে 1.5W এর দুটি স্পিকার নিয়ে স্টেরিও সাউন্ড সিস্টেম। কোয়ালিটি ও লাউডনেস ওকে, আরেকটু লাউড হলে মন্দ হতো না।
Intel Core i5-1135G7 প্রসেসর, 8GB ডুয়াল চ্যানেল DDR4-3200 MHz র্যাম আর M.2 PCIe NVMe SSD মিলে আমার দিক থেকে Lenovo IdeaPad Slim 3i 15ITL মোর দ্যান এনাফ পাওয়ারফুল। এর একটি র্যাম সোল্ডার্ড, অন্যটি রিপ্লেস করে মোট 12GB পর্যন্ত করে নেয়া সম্ভব। এতে কোন আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড নেই, আর ইন্ট্রিগেটেড Intel iRIS Xe গুড এনাফ, নয় কি? যেহেতু সেরকম গেমিং, এডিটিং কিছুই করিনি এবং সাধারণভাবে করাও হয় না, কাজেই পারফর্মেন্স নিয়ে বেশি বিশ্লেষণ আমার দিক থেকে সম্ভব হচ্ছে না। তবে SuperTuxKart গ্রাফিক্স লেভেল 6+সবরকম ইফেক্টসহ স্মুথলি চলে, যেখানে আমার আগের i3-3220, 4GB DDR3 ডেস্কটপ গ্রাফিক্স 3 দিলেও স্ট্রাগল করত! 😅
ল্যাপটপটির Air Vents নিচের দিকে রয়েছে। হিট ট্রান্সফারের জন্য স্পেস দিতে নিচের দিকে রাবার স্ট্রিপস রয়েছে। টেবিল বা এমন সার্ফেসে এটা কার্যকর হলেও বিছানা বা সফট সার্ফেসে ব্যবহারের বিশেষ কাজের না, তাই হিট ট্রান্সফারের পর্যাপ্ত স্পেস পাচ্ছে কিনা এটা লক্ষ্য রাখতে হবে। দু-তিনবার হিটিংয়ের ব্যাপারটা ফিল করেছি কীবোর্ডের ওপরের অংশে বিশেষ করে চার্জিংয়ে থাকলে, তবে সবসময় না। এটা কিছুটা কনসার্নিং মনে হয়েছে।
আমার ভ্যারিয়েন্টটির ব্যাটারী 45 Wh, তবে IdeaPad-এর আরেকটি ভ্যারিয়েন্ট আছে 38 Wh ব্যাটারীসহ, যেখানে বাড়তি থাকছে HDD স্লট। SSD-র যুগে HDD স্লটের বিশেষ কোন প্রয়োজন না থাকলে অবশ্যই 45 Wh ভ্যারিয়েন্টটি প্রিফারেবল মনে করি। চার্জিংয়ের জন্য থাকছে 65 W এর AC এডাপ্টর। এর চার্জিং স্পিড ও ব্যাকআপ ডিসেন্ট মনে হয়েছে।
যদিও এর আগে আমি পূর্ণরূপে লিনাক্স ইউজার ছিলাম, ইঞ্জিনিয়ারিং এডুকেশনাল পারপোজে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সফটওয়্যার এখনো লিনাক্সে উপলদ্ধ না এবং অনেকগুলোই WINE বা এরকম কোন মাধ্যমেও ব্যবহারযোগ্য না। কাজেই জেনুইন উইন্ডোজসহ ল্যাপটপ কিনতে চেয়েছিলাম, MSI Modern সিরিজ না নেয়ার কারণও জেনুইন উইন্ডোজ না থাকা। যাইহোক, IdeaPad Slim 3i 15ITL জেনুইন Windows 10 Home সহ এসেছে এবং আশা করা যায় Windows 11-তে সহজেই আপগ্রেড করে নিতে পারবেন, যদিও আমি করিনি।
যাইহোক, ল্যাপটপ কেনার পর আমার অন্যতম প্রথম একটা কাজ ছিলো ডুয়াল বুটে লিনাক্স ইন্সটল করা, লিনাক্স মানে অবশ্যই এখানে লিনাক্সভিত্তিক ওএস বোঝাচ্ছি। ডেস্কটপে আমি রেগুলার ওএস বদলাতাম, তবে ল্যাপটপে সেরকম নিয়ত নেই। যাইহোক, এখানে আমি নিজের জন্যই কিছুটা সারপ্রাইজিংলি ইন্সটলের জন্য ফিডোরা সিলেক্ট করলাম, লেটেস্ট ভ্যানিলা গ্নোম এক্সপ্রেরিয়েন্ট পেতে চাওয়া অবশ্যই এর অন্যতম কারণ।
ইন্সটলের আগে বায়োস থেকে সিকিউর বুট আর উইন্ডোজের সেটিংস থেকে ফাস্ট বুট, বিটলকার এনক্রিপশন ডিজেবল করে নিয়েছিলাম। সিকিউর বুট সম্ভবত ডিজেবল না করলেও হবে, ফিডোরা সিকিউর বুট সাপোর্ট করে, পরে আবার এনাবল করেছি, সমস্যা হয়নি। বাদবাকি ইন্সটলেশন নিয়ে কোন সমস্যা হয়নি, ফিডোরার এনাকোন্ডা ইন্সটলার নিয়ে পূর্ব অভিজ্ঞতা তত ভালো না হলেও এবারে সবকিছু স্মুথ চলেছে।
ফিডোরাতে তথা লিনাক্সে সব কম্পোনেন্ট সঠিকভাবে সাপোর্ট করবে কিনা এটা নিয়ে একটু কনসার্ন ছিলো, যেহেতু উইন্ডোজকে ফোকাস করেই এধরণের ল্যাপটপগুলো বানানো হয়ে থাকে। ভালো কথা হলো টাচপ্যাড জেসচার, ক্যামেরা, কীবোর্ড সবকিছু ঠিকঠাক কাজ করেছে, শুধু কীবোর্ডের ব্রাইটনেস কী আর ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর বাদে। এতে Goodix এর সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে এবং অনলাইনে ঘাঁটাঘাটি করে যেটুকু বুঝলাম বর্তমানে তাদের লিনাক্স সাপোর্ট নেই এবং আপাতত পরিকল্পনাও নেই। উবুন্টুর জন্য একটি .deb ড্রাইভার অবশ্য আছে, কতটা কাজ করে বা করে কিনা জানি না, তবে ফিডোরাতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ব্যবহার করতে পারছি না আপাতত। আর ব্রাইটনেস কী-র সমাধান হিসেবে এটা ফলো করে অন্য দুটি শর্টকাট সেট করে নিয়েছি। বাদবাকি IdeaPad Slim 3i 15ITL ফিডোরার সাথে সুন্দরভাবেই চলছে।
Lenovo ছাড়াও Acer, MSI, ASUS, Dell, realme, Walton সহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডিংয়ের অধীনে কম্পিটিটিভ ল্যাপটপ রয়েছে এই বাজেটে। অনেক বেশি অপশনের সাথে অবশ্য অনেক বেশি কনফিউশনও চলে আসে, আরেকটা ব্যাপার কি, পৃথিবীতে সেই অর্থে পারফেকশনের খোঁজও পাওয়া যায় না, আর এ তো একটা ল্যাপটপ মাত্র! অবশ্যই কিছু দিকে বেটার করার সুযোগ ছিলো, আবার অন্য কিছু দিকে ভালো কিছু অফার করছে। ভালোমন্দ মিলিয়েই জীবন, তবে লং টার্মে কেমন সাপোর্ট দিতে পারে এটাই দেখার বিষয়।
১৩ জানুয়ারী ২০২৪ আপডেট: ব্রাইটনেস কী বর্তমান ফিডোরা সংস্করণে কাজ করে। রিসেন্টলি কিছু সমস্যার জন্য ওয়ারেন্টির অধীনে সার্ভিসিং করা হয়েছে, তার এক্সপ্রেরিয়েন্স শেয়ার করেছি এখানে। এটা ল্যাপটপটির বিল্ড কোয়ালিটি, এবং আফটার সেলস সার্ভিস নিয়ে ধারণা দিবে।
অনেকদিন পর আপনার লেখা পেয়ে ভালো লাগলো, গটগট করে এক নিশ্বাসে পড়ে ফেললাম।
শুকরান, প্রিয় ভাই
আপনার নিজস্ব ধাঁচের লেখা বরাবরের মতোই অসাধারন!
🙄
আপনি ১০০০ টাকার মধ্যেই উইন্ডোজ এর ডিজিটাল লাইসেন্স পেয়ে যেতেন। আমি আমার msi modern series এর ল্যাপটপে এমন কি কিনে নিয়ে একটিভ করেছি যেটা মাইক্রোসফট একাউন্টের সাথে বাইন্ড হয়।
আমার জানামতে এগুলো যদিও কাজ করে, এই লাইসেন্সগুলো মাইক্রোসফটের নিয়ম অনুযায়ী এভাবে সেল/রিসেল করার জন্য নয়।
এগুলো লিগ্যাল। আপনি যে অরিজিনাল উইন্ডোজ সহ কিনেছেন সেখানেও একই লাইসেন্স ইন্সটল করা।
প্রি-ইন্সটল্ড উইন্ডোজে OEM লাইসেন্স থাকে, যেটা বিনিময় বা হস্তান্তরযোগ্য নয়, লিগাল, তবে রিটেইল কী না এটা…
https://youtu.be/M3bezYerYxQ
-এই ভিডিও-এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা আছে। (যদিও আমি নিজেও পুরোপুরি বুঝি নি ব্যাপারটা।)