
নবম-দশম শ্রেণি – পদার্থবিজ্ঞান – প্রথম অধ্যায়: ভৌত রাশি ও পরিমাপ
আমার যেটা মনে হয় এই অধ্যায়টা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, কেননা সবচেয়ে বেসিক আইডিয়াগুলো এখানে রয়েছে।
আমার যেটা মনে হয় এই অধ্যায়টা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, কেননা সবচেয়ে বেসিক আইডিয়াগুলো এখানে রয়েছে।
সহজ কথায় গতি হলো সময়ের সাথে স্থানের পরিবর্তন। কিন্তু একটা সমস্যা, এই ধারণাটা সম্পূর্ণ নয়, অন্তত পদার্থবিজ্ঞানের জন্য তো নয়ই!
যদি সূত্রগুলো কীভাবে এসেছে তা না বোঝো, তাহলে তোমার কনসেপ্টে বড় ঘাটতি যেমন থেকে যাবে, তেমনি পদার্থবিজ্ঞান পড়ায় যে আনন্দ থাকতে পারে, তা তুমি উপলদ্ধি করতে পারবে না।
যে বাহ্যিক কারণ বস্তুর বেগের পরিবর্তন ঘটাতে সক্ষম, তাকে বল বলে। এভাবেও বলতে পারি, বল হলো যা কোন বস্তুতে ত্বরণ সৃষ্টি করতে পারে।
কাজের একটা সুন্দর সংজ্ঞা হিসেবে আমরা বলতে পারি, বল প্রয়োগের মাধ্যমে বস্তুতে শক্তির স্থানান্তর ঘটানোই কাজ। এখন প্রশ্ন হলো শক্তি কী? শক্তি হলো কাজ করার সমার্থ্য।
চাপ হলো একক ক্ষেত্রফলে কোন তলের ওপর লম্বভাবে প্রযুক্ত বল। চাপকে P দ্বারা প্রকাশ করা হয়। মনে করো A ক্ষেত্রফলে F বল লম্বভাবে প্রযুক্ত হচ্ছে। তাহলে চাপ, P = F/A
আসলে এই তাপশক্তি আলাদা কিছু নয়, একটা বস্তুর কণাগুলোর সম্মিলিত গতিশক্তি-ই তাপশক্তি, অর্থাৎ গতিশক্তির কারণেই আমরা তাপ অনুভব করি।